হিলারিকে জেতাতে রাতদিন কাজ করছেন ড. ইউনূস
ডেস্ক রিপোর্ট : মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বন্ধু হিলারি ক্লিনটনকে জেতানোর জন্য পর্দার আড়াল থেকে কাজ করছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শান্তিতে নোবেল জয়ী ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র বলছে, বন্ধু হিলারির জন্য সরাসরি মাঠে নামতে পারেননি ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কিন্তু পেছন থেকে তার গোপন পরামর্শক হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। বন্ধুকে জেতাতে বিভিন্নভাবেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী।
তবে বিষয়টি নিয়ে জানতে নিউজবাংলাদেশের পক্ষ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। পরে তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে এসএমএস পাঠালেও তিনি কোনো জবাব দেননি।
ঢাকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মুখপাত্র ও ইউনূস সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক (ইডি) লামিয়া মোরশেদ বর্তমানে প্যারিসের পথে রয়েছেন। এ কারণে তার ব্যক্তিগত ফোনটি বন্ধ পাওয়া গেছে। ফেসবুকে লামিয়া মোরশেদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও সাড়া মেলেনি।
ইউনূস সেন্টারের একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী ৯ নভেম্বর ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে শুরু হচ্ছে দুই দিন ব্যাপী সামাজিক ব্যবসা সম্মেলন। সেখানে যোগ দিতে বর্তমানে নেদারল্যান্ডসে আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববারই তিনি ঢাকা ছেড়েছেন।
ইউনূসের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র বলছে, এবারের মার্কিন নির্বাচন বেশ কিছু কারণে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে। বিশেষ করে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিলারি তার খুবই ভালো বন্ধু। দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব তাদের মধ্যে।
বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর আইনের বাধ্যবাধকতায় গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে যখন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে সরিয়ে দেয়, তখন প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ড. ইউনূসের পাশে দাঁড়ান সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন।
তিনি বিবৃতি দিয়ে সরকার গ্রামীণ ব্যাংকে ধ্বংস করতে চাইছে বলেও অভিযোগ করেন। এমন প্রেক্ষাপটে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে অর্থায়ন সরিয়ে নিলে সরকারের সব মহল থেকে বলা হয়, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কারণে বিশ্বব্যাংক পদ্মায় অর্থায়ন বন্ধ করেছে।
জানা গেছে, সরকার যখন গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ইউনূসকে সরিয়ে দিতে উদ্যোগ নেয়, ঠিক ওই মুহূর্তে এক ইমেইলে বন্ধুর সহায়তাও চেয়েছিলেন তিনি।
ইউনূস সেন্টারের একটি সূত্র বলছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের পুরো সময় নিবিড়ভাবেই যোগাযোগ রক্ষা করছেন হিলারির সঙ্গে। তিনি বিভিন্ন সময় ইমেইল ও টেলিফোনে হিলারিকে নানা ইস্যুতে পরামর্শ দিয়েছেন বলেও সূত্রের খবর। এর মধ্যে তিনি হিলারির পক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার ঘনিষ্ঠ সার্কেলকে কাজ করারও পরামর্শ দিয়েছেন।
সূত্র বলছে, আমেরিকায় গ্রামীণ ইনকরপোরেট নামে একটি নিবন্ধিত ব্যবসা রয়েছে। তাছাড়া কিছু বাধ্য বাধকতার কারণে সরাসরি মাঠে নামতে পারেননি বাংলাদেশে হিলারির একমাত্র ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে ও আন্তর্জাতিক মহলে হিলারির পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন।
জানা গেছে, ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে অনুদানদাতা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নাম সংবাদ মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। তবে পরে ইউনূস সেন্টার এক বিবৃতিতে জানায়, ড. ইউনূস নয়, গ্রামীণ ইনকরপোরেট অনুদান দিয়েছে।
নিউজবাংলাদেশ
তবে বিষয়টি নিয়ে জানতে নিউজবাংলাদেশের পক্ষ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। পরে তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে এসএমএস পাঠালেও তিনি কোনো জবাব দেননি।
ঢাকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মুখপাত্র ও ইউনূস সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক (ইডি) লামিয়া মোরশেদ বর্তমানে প্যারিসের পথে রয়েছেন। এ কারণে তার ব্যক্তিগত ফোনটি বন্ধ পাওয়া গেছে। ফেসবুকে লামিয়া মোরশেদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও সাড়া মেলেনি।
ইউনূস সেন্টারের একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী ৯ নভেম্বর ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে শুরু হচ্ছে দুই দিন ব্যাপী সামাজিক ব্যবসা সম্মেলন। সেখানে যোগ দিতে বর্তমানে নেদারল্যান্ডসে আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববারই তিনি ঢাকা ছেড়েছেন।
ইউনূসের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র বলছে, এবারের মার্কিন নির্বাচন বেশ কিছু কারণে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে। বিশেষ করে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিলারি তার খুবই ভালো বন্ধু। দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব তাদের মধ্যে।
বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর আইনের বাধ্যবাধকতায় গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে যখন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে সরিয়ে দেয়, তখন প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ড. ইউনূসের পাশে দাঁড়ান সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন।
তিনি বিবৃতি দিয়ে সরকার গ্রামীণ ব্যাংকে ধ্বংস করতে চাইছে বলেও অভিযোগ করেন। এমন প্রেক্ষাপটে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে অর্থায়ন সরিয়ে নিলে সরকারের সব মহল থেকে বলা হয়, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কারণে বিশ্বব্যাংক পদ্মায় অর্থায়ন বন্ধ করেছে।
জানা গেছে, সরকার যখন গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ইউনূসকে সরিয়ে দিতে উদ্যোগ নেয়, ঠিক ওই মুহূর্তে এক ইমেইলে বন্ধুর সহায়তাও চেয়েছিলেন তিনি।
ইউনূস সেন্টারের একটি সূত্র বলছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের পুরো সময় নিবিড়ভাবেই যোগাযোগ রক্ষা করছেন হিলারির সঙ্গে। তিনি বিভিন্ন সময় ইমেইল ও টেলিফোনে হিলারিকে নানা ইস্যুতে পরামর্শ দিয়েছেন বলেও সূত্রের খবর। এর মধ্যে তিনি হিলারির পক্ষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার ঘনিষ্ঠ সার্কেলকে কাজ করারও পরামর্শ দিয়েছেন।
সূত্র বলছে, আমেরিকায় গ্রামীণ ইনকরপোরেট নামে একটি নিবন্ধিত ব্যবসা রয়েছে। তাছাড়া কিছু বাধ্য বাধকতার কারণে সরাসরি মাঠে নামতে পারেননি বাংলাদেশে হিলারির একমাত্র ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে ও আন্তর্জাতিক মহলে হিলারির পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন।
জানা গেছে, ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে অনুদানদাতা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নাম সংবাদ মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। তবে পরে ইউনূস সেন্টার এক বিবৃতিতে জানায়, ড. ইউনূস নয়, গ্রামীণ ইনকরপোরেট অনুদান দিয়েছে।
নিউজবাংলাদেশ
Source Link: https://goo.gl/Ao0nWk
Source: Dainik AmaderShomoy
Updated Date: 9th March, 2017